Monday 13 July 2015

ইঞ্জিনিয়ারিং ফ্যাক্টঃ

১।তামাম দুনিয়ার ব্যাবাক সাবজেক্ট সোজা খালি ইঞ্জিনিয়ারিং সাবজেক্ট বাদ দিয়া।
২।একমাত্র ইঞ্জিনিয়ারদের পক্ষেই সম্ভব সকাল ৭:৫৫তে উইঠ্যা সকাল ৮ টার ক্লাশ করা।
৩।জিন্সের প্যান্ট আর টি শার্ট হইতাছে ইঞ্জিনিয়ারদের জাতীয় পোশাক।...
৪।সাধারন মানুষ ভাঙ্গা জিনিস জোড়া দেয়, আর ইঞ্জিনিয়াররা আগে জিনিসটা ভালোভাবে   ভাঙ্গে তারপর জোড়া লাগায়।
৫।ইঞ্জিনিয়াররা তৈরি করতে পারে না এমন কিছুই নাই,তারা খালি একটা মাইয়্যার সাথে রিলেশন করতে পারে না এইযা।
৬।দুনিয়ার কোন কিছুর দাম বাড়লেও আমাদের মাথা ব্যাথা নাই। খালি সিগারেটের দাম ৫ টাকা থেকে ৬ টাকা হলেই আমাদের মাথায় আগুন ধরে যায়।(আমার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়)
৭।আমরা সমাধান করতে ভালোবাসি, যেখানে কোন সমস্যা নাই ওখানেও আমরা সমস্যা  তৈরি করে তারপর সমাধান করি।
৮।যে কোন ইকুয়েশন ডেরাইভ করা আমাদের পক্ষে সম্ভব।খালি আমাদের কি প্রমান করতে হবে সেই ইকুয়েশন একবার লেইখ্যা দেন।
৯।তুমি কি কপার(CU) আর টেলুরিয়াম(TE)দিয়া তৈরি। কারন তুমি কিউট(CUTE)।এভাবেই ইঞ্জিনিয়াররা ফ্লার্ট করে।
১০।আমাদের জীবনের ভয়ংকর দুস্বপ্ন হল টিচার ক্লাশ নিতাছেন কিন্তু এটেন্ডেন্স দিতাছেন না !
১১।আমদের পরীক্ষার আগে একটা রাত টাইম দাও আমরা তোমাকে সিলেবাস শেষ করে দেব।
১২।একজন ইঞ্জিনিয়ারই জানে যে আরেকজন ইঞ্জিনিয়ার কি বা*ডা জানে। কিন্তু সাধারন মানুষ আমাদের জ্ঞানের ঢেকি ভাবে।
১৩।আমরা রাতের বেলা ঘুমাই না আর ভোরবেলা উঠিনা। আমরা ভোরে ঘুমাই আর সন্ধ্যার দিকে উঠি।
১৪|আমরা আমাদের বাপ মায়ের কাছে ধোয়া তুলসি পাতা। ভাজা মাছটাও উল্টায়া খাইতে পারি না।ওমা ওটা উল্টায়া খাওয়া যায়।
১৫|আমাদের সাথে ঝগড়া করা আর গালে বসা মশা মারা একই কথা। কারন মশা মরুক আর না মরুক নিজের গালে থাপ্পর মারতে হবেই।
১৬|প্রত্যেক নতুন Semester আসলে সবার মুখে একটাই হতাশা, এই বছর ও কোন
সুন্দর মাইয়্যা ভর্তি হলো না রে পাগলা।
১৭|একটা মাতাল ইঞ্জিনিয়ার যত ভালো ইংলিশ বলতে পারে, আমেরিকানরাও অত ভালো ইংলিশবলতে পারে কিনা সন্দেহ।
১৮| প্রত্যেক Semester এর শেষে " এই Semesterটা টেনে টুনে পাস করে যাই
নেক্সট Semester এ দেখাই দিব আমি কি জিনিস..!"কিন্তু আর দেখানো হয় না কিছুই।

কিছু কি ভূল বললাম??

No comments:

Post a Comment